person holding black iphone 5

দামি কম্পিউটার ও টেকনিক্যাল স্কিলের ঝামেলা ছাড়াই সহজে শেখা যায় এমন একটি ডিজিটাল মার্কেটিং বেইজড স্কিল হচ্ছে- ইমেইল মার্কেটিং। এই স্কিলের সকল গুরুত্বপূর্ণ ও খুঁটিনাটি বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে শিখতে এবং এর পাশাপাশি এই স্কিল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার এক্সপার্ট গাইডলাইন পেতে এখনই জয়েন করুন ‘Email Marketing করে Freelancing’কোর্সে

ইমেইল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে একটি দারুণ সুযোগ, বিশেষ করে যারা ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে আগ্রহী এবং নিজের মতো কাজ করতে চান। এটি ব্যবসার জন্য খুবই কার্যকর একটি পদ্ধতি কারণ এর মাধ্যমে সরাসরি সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানো যায় এবং দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি করা যায়।

Email Marketing করে Freelancing এখন ঘরে বসেই আয় করার অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। যারা ডিজিটাল মার্কেটিং শিখছেন বা শিখতে আগ্রহী, তাদের জন্য ইমেইল মার্কেটিং হতে পারে একটি লুকানো রত্ন। কারণ, এটি শুধু একটি মার্কেটিং টুল নয়, বরং এক ধরনের relationship-building strategy যার মাধ্যমে আপনি ক্লায়েন্টের বিশ্বাস অর্জন করতে পারেন এবং সেলস বাড়াতে পারেন।

এই গাইডে আমরা জানবো:

Email Marketing করে Freelancing

ইমেইল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং কী?

ইমেইল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং বলতে বোঝায় একজন ব্যক্তি বা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ইমেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন তৈরি করা, পরিচালনা করা এবং অপটিমাইজ করা। এর মধ্যে নিম্নলিখিত কাজগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:

Class Notes

কেন ইমেইল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং একটি ভালো ক্যারিয়ার?

  1. উচ্চ চাহিদা: ছোট থেকে বড় সকল প্রকার ব্যবসার জন্য ইমেইল মার্কেটিং অত্যন্ত কার্যকর এবং এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ডিজিটাল যুগে ব্যবসার জন্য এটি অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।
  2. রিমোট কাজের সুযোগ: ইমেইল মার্কেটিংয়ের কাজ পুরোপুরি অনলাইন-ভিত্তিক, তাই ঘরে বসেই দেশি-বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
  3. স্ক্যালিবিলিটি: একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তুমি একাধিক ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করতে পারবে এবং তোমার আয় বাড়াতে পারবে।
  4. সৃজনশীলতা ও কৌশলগত চিন্তা: ইমেইল লেখা, ডিজাইন করা এবং ফলাফল বিশ্লেষণ করার জন্য সৃজনশীলতা ও কৌশলগত চিন্তাভাবনার প্রয়োজন হয়, যা কাজটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে।
  5. দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক: ক্লায়েন্টদের সাথে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিতে কাজ করার সুযোগ থাকে, যা আয়ের স্থিতিশীলতা এনে দেয়।
ইমেইল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার ধাপসমূহ:

১. দক্ষতা অর্জন:

২. পোর্টফোলিও তৈরি:

৩. ক্লায়েন্ট খোঁজা:

৪. মূল্য নির্ধারণ (Pricing):

৫. যোগাযোগ ও ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট:

কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

ইমেইল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি দারুণ সুযোগ। বিশেষ করে যারা ইংরেজিতে ভালো এবং আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য এটি ভালো আয়ের উৎস হতে পারে।